বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে চাঁদপুর বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণিভুক্ত জেলা।[১] পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্থলে এ জেলা অবস্থিত। ইলিশ মাছের অন্যতম প্রজনন অঞ্চল হিসেবে চাঁদপুরকে "ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর" নামে ডাকা হয়। এছাড়া চাঁদপুর নদী বন্দর হিসাবে সুখ্যাত চাঁদপুরকে এককালে "গেট ওয়ে অব ইস্টার্ন ইন্ডিয়া" বলা হতো।
বার ভূঁইয়াদের আমলে চাঁদপুর অঞ্চল বিক্রমপুরের জমিদার চাঁদরায়ের দখলে ছিল। এ অঞ্চলে তিনি একটি শাসনকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। ঐতিহাসিক জে এম সেনগুপ্তের মতে, চাঁদরায়ের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছে চাঁদপুর।
আসসালামু আলাইকুম, আমি মোঃ আবুল খায়ের ও আমার স্ত্রীসহ পবিত্র হজ্জব্রত পালনের জন্য সৌদি আরবের উদ্দেশ্য আজ ০২/০৬/২০২৪ দিনক্ষণ নির্ধারণ রয়েছে। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও ফোনে আলাপ বা ব্যাক্তিগতভাবে সম্মানিত চাঁদপুর বাসি, অন্য সকল জেলা ও পরিচিতি জনের সাথে সময়ের অভাবে কথা বলা বা দেখা না করতে পারায় আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমার কাজে- কর্মে,কথা- বার্তায় আপনি/ আপনারা মনে কষ্ট পেলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন। আমারও কাহারও প্রতি কোন রাগ বা ক্রোধ নাই। সকলের নিকট সকল বিষয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। মহান আল্লাহ তায়া’লা সকলের সহায় হউন।
ধন্যবাদান্তে মোঃ আবুল খায়ের সহ- সভাপতি ও আহবায়ক পারিবারিক মিলনমেলা ও কৃতি শিক্ষার্থী সম্মাননা উদযাপন কমিটি।চট্টগ্রামে বসবাসকারী সম্মানিত চাঁদপুরবাসি আসসালামু আলাইকুম, আপনারা অনেক কস্ট করে এবং মূল্যবান সময় ব্যায় করে গতকালের অনুষ্ঠেয় পারিবারিক মিলনমেলা ও কৃতি শিক্ষার্থী সম্মাননা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে অনুষ্ঠানকে সুন্দর ও সাকসেস করায় আপনাদের সকলের প্রতি নির্বাহী পরিষদের সকলের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তবে যে কোন অনুষ্ঠানে ত্রুটি ও বিচ্যুতি মার্জনীয়। সকলের সুস্থতা ও নেক হায়াত কামনা করছি। ধন্যবাদান্তে মোঃ আবুল খায়ের সহ- সভাপতি ও আহবায়ক পারিবারিক মিলনমেলা ও কৃতি শিক্ষার্থী সম্মাননা উদযাপন কমিটি।
অভিষেক উপ-কমিটির আহ্বায়কের বক্তব্যসকল প্রশংসা মহান আল্লাহ তায়ালার। চট্টগ্রামস্থ চাঁদপুর জেলা সমিতির নব নির্বাচিত নির্বাহী পরিষদের অভিষেক, কৃতি শিক্ষার্থীদের সম্মাননা প্রদান '২০২৫ এবং পারিবারিক মিলনমেলা অনুষ্ঠানের সম্মানিত সভাপতি, মাননীয় প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ, নির্বাহী পরিষদের সদস্যবৃন্দ কৃতি শিক্ষার্থীগণ, আগত সাংবাদিকবৃন্দ এবং আজকের আয়োজনে উপস্থিত চাঁদপুরের প্রিয় ভাইবোনেরা- আস্সালামু আলাইকুম। আনন্দ, উল্লাস ও স্নেহের অমিত প্রকাশ নিয়ে আমাদের আজকের আয়োজন 'অভিষেক ও পারিবারিক মিলন মেলা'। এই মহৎ অনুষ্ঠানে আপনাদের সঙ্গী হতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্বিত এবং আনন্দিত। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানীখ্যাত চট্টগ্রামে বসবাসরত চাঁদপুর জেলার অধিবাসীদের সমন্বয়ে সুধী ও গুণিজনেরা এবং উদ্যামী, মেধাবী ও নিষ্ঠাবান সম্মানিত সংগঠকগণ ১৯৮৪ সালে "চাঁদপুর জেলা সমিতি" চট্টগ্রাম গঠন করেন। এই সমিতি গঠনের পর থেকেই তাহারা নানাবিধ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আত্ম মানবতামূলক সেবা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে এই সমিতিকে এই অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন। তাই এই সমিতির প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে চট্টগ্রামন্থ চাঁদপুর বাসীদের নিয়ে এইরূপ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। আমাদের সমাজে পরিবার হলো এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে সম্পর্কের বন্ধন শক্তিশালী এবং একে অপরের প্রতি সহ্যনুভূতি, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রতিফলিত হয়। এই মিলন মেলা সেইসব সম্পর্কের শক্তিকে আরো গভীর করার একটি চমৎকার সুযোগ। এটি আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও মানসিকতার এক অনন্য উদযাপন, যেখানে সকল সদস্য একত্রিত হয়ে একে অপরের আনন্দ-বেদনায় শামিল হন। এই আয়োজনের উদ্দেশ্য শুধু আনন্দ আয়োজন নয়, বরং এটি আমাদের পারিবারিক ঐক্য, বন্ধুত্ব এবং সহমর্মিতার প্রগাঢ় উদযাপন। একে অপরের সাথে সময় কাটানো, পুরনো স্মৃতি রোমন্থন করা এবং নতুন সম্পর্ক গড়ে তোলার সুযোগ এটি। আমি নিশ্চিত, এই অনুষ্ঠানে আপনাদের সবার উপস্থিতি আমাদের জন্য এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা হয়ে থাকবে। সবাই মিলে একে অপরকে জানার, ভালোবাসার এবং আমাদের সম্পর্কের বন্ধন আরও দৃঢ় করার এ সুযোগ কাজে লাগাতে আমরা সবাই মিলিত হব। আমাদের সকলের, সমিতির সকল সাধারণ সদস্য/সদস্যাদের ও সকল মোমিন ও মোমিনাতের জীবন সুখ ও সমৃদ্ধি হউক কামনা করছি। মোঃ আবুল খায়ের আহ্বায়ক, অভিষেক ও পারিবারিক মিলন মেলা ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা উপ কমিটি ২০২৫
অনুষ্ঠান বিবরণ
অভিষেক
পারিবারিক মিলনমেলা
কৃতি শিক্ষার্থী সম্মাননা ২০২৫
বিভিন্ন সেবার তালিকা
সেবা ১
সেবা ২
সেবা ৩
সভাপতির বক্তব্য
সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্য
সহ সভাপতির বক্তব্য